সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৬তম জাতীয় কবিতা উৎসব শুরু

দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ১১:২২

‘যুদ্ধ গণহত্যা সহে না কবিতা’ প্রতিপাদ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী ৩৬তম জাতীয় কবিতা উৎসব শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এক শোভাযাত্রা বের করে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন ও শিল্পী কামরুল হাসানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন কবি নির্মলেন্দু গ‍ুণ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) কবি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি তারিক সুজাত, জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২৪-এর আহ্বায়ক শিহাব সরকার, জাতীয় কবিতা পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট কবিরা।

ড. মুহাম্মদ সামাদ কবিতা উৎসবে অংশগ্রহণকারী দেশ-বিদেশের কবিদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘পৃথিবীজুড়ে প্রতিদিন অসম যুদ্ধে শিশুহত্যা, নারীহত্যাসহ অগণিত মানুষের প্রাণ-সংহার, বসতি উচ্ছেদ ও লুণ্ঠনের ভয়াবহতা আমরা আর সইতে পারছি না। তাই প্রাচীনকাল থেকে যে সুন্দর ও বাসযোগ্য মানবিক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখে এসেছি, আমরা প্রতি মুহূর্তে সেই প্রেমময়, প্রীতিময়, ভালোবাসাময় ও সম্প্রীতিময় দেশ এবং সমাজ চাই।’ উৎসবে ভারত, ফিলিপাইন, ইরান ও নেপালসহ বিভিন্ন দেশের কবিরা অংশগ্রহণ করে তাদের স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন। বিজ্ঞপ্তি


জন্মদিন উপলক্ষে ডিএনসিসি মেয়রকে মানারাতের উপাচার্যের শুভেচ্ছা

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

জন্মদিন উপলক্ষে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলামকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান।

আজ সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে ডিএনসিসি মেয়রের কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে এ শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. মো. মোয়াজ্জম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

মেয়র আতিকুল জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খানকে ধন্যবাদ জানান ও একই সঙ্গে তিনি তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়তে অতীতের ন্যায় আগামীতেও সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

এছাড়া তিনি মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে দেশের সেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে একনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আহ্বান জানান।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান এসময় আধুনিক ঢাকা গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তার দীর্ঘায়ু কামনা করেন। একই সঙ্গে তার নেতৃত্বে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আগামীতে দেশসেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


টেরা রংকে ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম পেইন্ট প্রস্তুতকারক এশিয়ান পেইন্টস বিশ্বব্যাপী অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে। এ বছর ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়: টেরা। বাংলাদেশের উর্বর ভূমি এবং উষ্ণ মাটি থেকে অনুপ্রাণিত এ রংটি, যাতে রয়েছে সমৃদ্ধতা এবং মাটির টোন। শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী মি. প্রজ্ঞান কুমারসহ এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের অন্যান্য সদস্য, বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

প্রতি বছর, এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ- স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের গবেষণা করে আসছে, যেখানে প্রতিষ্ঠানটি নিত্যনতুন ট্রেন্ড বিশ্লেষণ করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি যারা ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা করে এবং গ্রাহকদের তৃপ্তি এবং সন্তোষ এনে দিতে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ।

ইভেন্টে ঘোষিত ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ টেরা রঙের মাধ্যমে স্থিরতা, উষ্ণতা এবং মাটির সঙ্গে গভীর সম্পর্ক প্রতীক হিসেবে প্রতিফলিত হয়, যা দেশের কৃষি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিফলন। টেরা স্বাচ্ছন্দ্য এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করতে আদর্শ।

এ ইভেন্টে আরও চারটি প্রেরণামূলক কালার ট্রেন্ড উঠে আসে। সয়েল, যেটির অভিনব উপাদান ডিজাইন ও সৃজনশীলতায় উৎসাহ জোগায়; ইন্টু দ্য ডিপ, এটি অপরূপ সমুদ্রের গভীরতা ও এর নৈসর্গিক সৌন্দর্যের প্রতি মুগ্ধতা বাড়িয়ে তোলে; রেট্রোফিউচারিজম, যা চিরচেনা ল্যান্ডস্ক্যাপ, ফোকলোর গল্পের মাধ্যমে ভবিষ্যৎকে বুঝতে সাহায্য করে এবং গবলিন মোড, যা কি না নিখুঁত হওয়ার তাড়নাকে দমন করে নিজেকে খুঁজে পাওয়াকে নির্দেশ করে।

এ উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী প্রজ্ঞান কুমার বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মধ্যে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এ রিপোর্টে চলতি ‘ট্রেন্ড’গুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’ বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বিটাকের প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) ‘হাতে-কলমে কারিগরি প্রশিক্ষণে মহিলাদের গুরুত্ব দিয়ে বিটাকের কার্যক্রম সম্প্রসারণপূর্বক আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচন’ প্রকল্পের আওতায় ১২তম ব্যাচের ঢাকা কেন্দ্রের প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ ও নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিটাকের মহাপরিচালক পরিমল সিংহ। প্রধান অতিথি হিসেবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার সিদ্দীকা প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে সনদ ও নিয়োগপত্র তুলে দেন। ৩৮৮ জন প্রশিক্ষণার্থীর মধ্যে ২৬৫ জনকে প্রাণ আরএফএল গ্রুপ, মেটাডোর গ্রুপ ও এসিআই প্রিমিও প্লাস্টিক লিমিটেড নিয়োগ দিয়েছে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন বাজারজাত করছে ইউনিগ্যাস

এলপিজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার করে বিখ্যাত ওয়াকেশা ইনো ব্র্যান্ডের গ্যাস জেনারেটর সফলভাবে অপারেট করাতে সাফল্য অর্জন করেছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের অন্যতম শীর্ষ এলপিজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার করে বিখ্যাত ওয়াকেশা ইনো ব্র্যান্ডের গ্যাস জেনারেটর সফলভাবে অপারেট করাতে সাফল্য অর্জন করেছে। ইউনিটেক্স গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস শতভাগ প্রোপেন বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করতে পুরোপুরি প্রস্তুত।

বিগত দুই বছর ধরে ইউনিগ্যাস ও ডানা ইঞ্জিনিয়ার্স (লোকাল ডিস্ট্রিবিউটর ওয়াকেশা ইনো) গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরের জন্য জ্বালানি হিসেবে শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আসছে। সময়োপযোগী এ উদ্ভাবনের ফলে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাসের ঘাটতিতে এ শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ কিংবা পণ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারবেন।

বর্তমানে কারখানাগুলোতে জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে প্রধানত প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ডিজেল, এইচএফও ব্যবহার করা হয়, যা বেশ ব্যয়বহুল। ইউনিগ্যাসের এ শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ডিজেলের চেয়ে ৩০% বেশি সাশ্রয়ী এবং গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরগুলোতে তা সহজেই ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী এ প্রোপেন মজুতাগারে মজুত করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।

প্রাকৃতিক গ্যাস জেনারেটরের জন্য বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এ শতভাগ প্রোপেন গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে ইতোমধ্যে সব ধরনের সরবরাহ সুবিধার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইউনিগ্যাস, প্রস্তুত রয়েছে নিরাপদ ও অত্যাধুনিক পর্যাপ্ত সংখ্যক প্রোপেন রোড ট্যাংকারও।

ইউনিগ্যাস আশা করছে- কোম্পানিটির এ উদ্যোগ প্রয়োজনীয় জ্বালানি চাহিদা পূরণের মাধ্যমে দেশের শিল্প খাতের চাকা গতিশীল রাখতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

এ যৌথ উদ্যোগের সফল আনুষ্ঠানিকতায় ইউনিটেক্স এলপি গ্যাস লি.-এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশন্স) মো. জোবায়দুল ইসলাম চৌধুরী, সিএমও মো. ফারুকুজ্জামান, হেড অব অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স মো. কামরুল হাসান, হেড অব অপারেশ মো. আনিসুর রহমান, আরও ছিলেন কোম্পানির টেকনিক্যাল হেড মো. আশফাক নাবিল। এ ছাড়া ডানা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারন্যাশনাল লি.-এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদ মাসুদ, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর লে. কর্নেল মো. আনোয়ারুল ইসলাম (অব.), টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার শেখ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিনিয়র জিএম রেহানা পারভিন।

ইউনিগ্যাস বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল ও বহু-মাত্রিক ইউনিটেক্স গ্রুপের একটি অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া পারফেক্ট কেয়ার লিমিটেডের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডও ইউনিটেক্স গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৯২ সাল থেকে স্পিনিং ও কম্পোজিট কোম্পানির মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা ইউনিটেক্স গ্রুপ সম্প্রতি সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ করেছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রকল্পে। সেগুলো হচ্ছে- এইচএস কম্পোজিট/‘ইউনিটেক্স স্পিনিং মিলস ইউনিট ২/ গ্র্যান্ড, স্পিনিং মিলস লি./ ইউনিটেক্স জুট ইন্ডাস্ট্রি, ইউনিটেক্স স্টিল মিলস লি./ সোনালী ফাইবার ইন্ডাস্ট্রি লি.। এসব প্রকল্প পুরোপুরি চালু হলে দেশের অর্থনীতি বেগবান হবে ও তৈরি হবে বিপুল কর্মসংস্থান। বিজ্ঞপ্তি


আইএসইউ ও জাইকার আয়োজনে সেমিনার

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন সেমিনার। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন সেমিনার। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান। ‘প্রজেক্টস ফর আইসিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ডেভেলপমেন্ট ফর দ্য প্রমোশন অব দ্য আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড নিউ ইনোভেশনস’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাইকা বিশেষজ্ঞ (প্রধান উপদেষ্টা) আকিহিরো সোজি ও আইএসইউ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নুরুল হুদা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ।

আকিহিরো সোজি বলেন, জাপান বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে দীর্ঘদিন একসঙ্গে কাজ করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টর বড় করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে, তা তরুণদের চিন্তা করে পরিকল্পনা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাপানে দীর্ঘদিন কাজ করে অভিজ্ঞতা নিয়ে এসে, বাংলাদেশের জন্য কাজে লাগাতে হবে। তরুণদের উৎসাহিত করার জন্যই এ ধরনের আয়োজন উল্লেখ করে সময়কে বিনিয়োগ করে, নিজেদের প্রতিনিয়ত যোগ্য করে গড়ে তোলার পরামর্শ দেন।

উপাচার্য বলেন, মানবসম্পদকে কাজে লাগিয়ে জাপান আমাদের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। জাপানের মানুষের কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান যেভাবে নিজেদের উন্নত করেছে, সেভাবে বাংলাদেশের তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে, মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য জাইকার প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও আইএসইউয়ের আইটি ক্লাবের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি

আইএসইউ ও জাইকার আয়োজনে সেমিনার

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন সেমিনার। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান। ‘প্রজেক্টস ফর আইসিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ডেভেলপমেন্ট ফর দ্য প্রমোশন অব দ্য আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড নিউ ইনোভেশনস’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাইকা বিশেষজ্ঞ (প্রধান উপদেষ্টা) আকিহিরো সোজি ও আইএসইউ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নুরুল হুদা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ।

আকিহিরো সোজি বলেন, জাপান বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে দীর্ঘদিন একসঙ্গে কাজ করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টর বড় করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে, তা তরুণদের চিন্তা করে পরিকল্পনা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাপানে দীর্ঘদিন কাজ করে অভিজ্ঞতা নিয়ে এসে, বাংলাদেশের জন্য কাজে লাগাতে হবে। তরুণদের উৎসাহিত করার জন্যই এ ধরনের আয়োজন উল্লেখ করে সময়কে বিনিয়োগ করে, নিজেদের প্রতিনিয়ত যোগ্য করে গড়ে তোলার পরামর্শ দেন।

উপাচার্য বলেন, মানবসম্পদকে কাজে লাগিয়ে জাপান আমাদের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। জাপানের মানুষের কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান যেভাবে নিজেদের উন্নত করেছে, সেভাবে বাংলাদেশের তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে, মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য জাইকার প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও আইএসইউয়ের আইটি ক্লাবের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

আইইউবিএটিতে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজিতে (আইইউবিএটি) শনিবার ‘মেথডস অব স্ট্যাটিসটিক্স উইথ অ্যাপ্লিকেশনস’ নামক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজিতে (আইইউবিএটি) শনিবার ‘মেথডস অব স্ট্যাটিসটিক্স উইথ অ্যাপ্লিকেশনস’ নামক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। এ বই লিখেছেন আইইউবিএটির তিনজন শিক্ষক অধ্যাপক ড. খন্দকার সাইফ উদ্দিন, অধ্যাপক ড. অনিল চন্দ্র বসাক এবং অধ্যাপক ড. রাজীব লোচন দাস। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং অধিভুক্ত কলেজগুলোর নানা বিষয়ের স্নাতক সম্মান প্রোগ্রামের ছাত্রছাত্রীদের কথা ভেবে এ বই লেখা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর এবং অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইইউবিএটির কোষাধ্যক্ষ ও অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. খন্দকার সাইফ উদ্দিন বইটি লেখার প্রেক্ষাপট ও যৌক্তিকতা বর্ণনা করেন। প্রধান অতিথি ড. মো. শাহজাহান কবীর সব ক্ষেত্রে, বিশেষ করে কৃষি, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে গবেষণা কাজের জন্য পরিসংখ্যানের তাৎপর্যপূর্ণ বর্ণনা করেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

শিশু একাডেমিতে সাত দিনব্যাপী চিত্রকলা প্রদর্শনী

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির শেখ রাসেল শিশু আর্ট গ্যালারিতে গত বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে শিশুদের আঁকা ছবি নিয়ে সাত দিনব্যাপী দ্বিতীয় জাতীয় শিশু চিত্রকলা প্রদর্শনী-২০২৩। চিত্রকলা প্রদর্শনীর উদ্বোধন ঘোষণা করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপি। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির শেখ রাসেল শিশু আর্ট গ্যালারিতে গত বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে শিশুদের আঁকা ছবি নিয়ে সাত দিনব্যাপী দ্বিতীয় জাতীয় শিশু চিত্রকলা প্রদর্শনী-২০২৩। চিত্রকলা প্রদর্শনীর উদ্বোধন ঘোষণা করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপি। এই প্রদর্শনী চলবে আগামী ৩ জুলাই পর্যন্ত। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি বলেন, ভালো মানুষ হওয়ার জন্য ছবি আঁকা, গান শেখা, কবিতা আবৃত্তির বিকল্প নেই। এ বিষয়গুলো চিন্তাশক্তিকে বিকশিত করে।

বক্তব্যের মাঝে প্রতিমন্ত্রী শিশুদের চায়নার রূপকথা থেকে মালিহানের গল্প বলে শোনান। তিনি শিশুদের উদ্দেশে আরও বলেন, কখনো প্রতিযোগিতার জন্য কিছু করবে না। প্রতিযোগিতার উদ্দেশে কিছু শিখলে প্রতিভার বিকাশ আটকে যাবে।

সারা দেশ থেকে ৪ হাজার ৫৭৬ জন শিশুর আঁকা ছবি সংগ্রহ করে বাছাই করে সেরা ১০০টি ছবি নিয়ে এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরই মধ্যে সারা দেশের ৭টি বিভাগে ওই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রদর্শনী থেকে বিক্রি হওয়া ছবির মূল্য বিজয়ী শিশুর হাতে তুলে দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন। তিনি বলেন, একটা সময় আমরা বিয়ে বা জন্মদিনে আমরা বই উপহার দিতাম। আমি আশা করব, এরপর থেকে বাবা-মা ও অভিভাবকদের মধ্যে নতুন ট্রেন্ড চালু হওয়া উচিত যে, বিয়ে বা জন্মদিনে আপনার ছোট শিশুর আঁকা ছবি নবদম্পতির জন্য উপহার হিসেবে দেওয়া হবে। প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইমিরেটাস অধ্যাপক শিল্পী রফিকুন নবী, অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী। অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির কর্মকর্তা, শিশু এবং অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সবুজায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মানসম্মত শিক্ষার পাশাপাশি সার্বিক পরিবেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে সবুজায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাত এবং পরিবেশের উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্মার্ট নাগরিক গড়তে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।

গত শনিবার রাজধানীর খিলগাঁও মডেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মিলনায়তনে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, আন্তবিভাগীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী ও নবীনবরণ অনুষ্ঠান-২০২৪-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের মানসিক ও শারীরিক উন্নয়নের জন্য ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে। এ ধরনের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করে সব ক্ষেত্রে জয়ী হতে নিজেকে প্রস্তুত করবে। সব ধরনের অনিয়ম থেকে দূরে থেকে শিক্ষার্থীদের যথাযথভাবে পাঠদানের জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী। তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে নতুন বিভাগ খোলা, নতুন ভবন নির্মাণ, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সুবিধা প্রদানসহ শিক্ষার উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সর্বপ্রকার উদ্যোগ গ্রহণের আশ্বাস দেন।
প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. ইমাম জাফরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গভর্নিং বডির সভাপতি মো. আবদুর রউফ। এ ছাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতরা, শিক্ষকমণ্ডলী, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

পরিবেশমন্ত্রী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে গাছের চারা রোপণ করেন এবং প্রধান অতিথি অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন এবং নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন। বিজ্ঞপ্তি


ওয়ালটন চতুর্থ জাতীয় ফুটভলি প্রতিযোগিতা শুরু

ওয়ালটন চতুর্থ জাতীয় (নারী ও পুরুষ) ফুটভলি প্রতিযোগিতা-২০২৪’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত অতিথিরা। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ ফুটভলি অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে গতকাল রোববার থেকে শুরু হয়েছে ‘ওয়ালটন চতুর্থ জাতীয় (নারী ও পুরুষ) ফুটভলি প্রতিযোগিতা-২০২৪’। রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে দুই বিভাগে মোট ১৪টি দলের অংশগ্রহণে দুই দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতা ১ জুলাই পর্যন্ত চলবে।

প্রতিযোগিতার বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর জন্য গত শনিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের প্রশাসনিক ভবনের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ এম ইকবাল-বিন আনোয়ার (ডন), সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড স্পোর্টস) ও বাংলাদেশ ফুটভলি অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয় সহসভাপতি মোহাম্মদ সোহেল রানা (পিপিএম-সেবা), অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (ফোর্স) মো. ওবায়দুর রহমান, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড স্পোর্টস) আমানউল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক মো. আজম আলী খানসহ অন্যরা।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ওয়ালটন চতুর্থ জাতীয় ফুটভলি প্রতিযোগিতার পুরুষ বিভাগে ৮টি ও নারী বিভাগে ৬টিসহ মোট ১৪টি দল অংশ নেবে। পুরুষ বিভাগের ‘ক’ গ্রুপে আছে বাংলাদেশ পুলিশ, জামালপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থা, ফিরোজ স্মৃতি সংসদ ও জিদান স্পোর্টিং ক্লাব। ‘খ’ গ্রুপে আছে বাংলাদেশ আনসার, তোতা স্পোর্টিং ক্লাব, খুলনা জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। নারী বিভাগের ‘ক’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ আনসার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও জেবি স্পোর্টিং ক্লাব। ‘খ’ গ্রুপে আছে বাংলাদেশ পুলিশ, পরান মকদুম স্পোর্টিং ক্লাব ও জামালপুল জেলা ক্রীড়া সংস্থা।

পুরুষ বিভাগের প্রতি গ্রুপ থেকে চারটি দল সেমিফাইনালে উঠবে। সেখান থেকে দুটি দল খেলবে ফাইনাল। নারী বিভাগের দুই গ্রুপ থেকেও মোট চারটি দল উঠবে সেমিফাইনালে। আর দুটি দল খেলবে ফাইনাল। প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন, রানার্স-আপ ও তৃতীয় হওয়া দলকে ট্রফি ও মেডেল দেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে এফ এম ইকবাল-বিন আনোয়ার (ডন) বলেন, ‘ফুটভলির শুরু থেকেই আমরা ওয়ালটন পরিবার ছিলাম। নতুন খেলা হলেও অল্প সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে বেশ ভালো করছে ফুটভলি। আশা করছি, নতুন এই খেলাটি তরুণদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাবে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেবে।’

রবিউল ইসলাম মিলটন, ‘ফুটভলি নতুন খেলা। যার শুরু থেকেই ওয়ালটন পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ওয়ালটনের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশ ও দেশের বাইরে ফুটভলি সাফল্য পেয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতেও সেই সাফল্যের ধারা অব্যাহত থাকবে। এবারের এই জাতীয় প্রতিযোগিতা থেকে নতুন নতুন খেলোয়াড় উঠে আসবে। যারা জাতীয় দলের পাইপলাইন সমৃদ্ধ করবে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে আমাদের সাফল্য এনে দেবে।’

বরাবরের মতো এবারও জাতীয় প্রতিযোগিতায় পৃষ্ঠপোষকতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানিয়ে মোহাম্মদ সোহেল রানা (পিপিএম-সেবা) বলেন, ‘ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। নতুন খেলা হওয়া সত্ত্বেও তারা ফুটভলির পৃষ্ঠপোষকতায় নিয়মিত এগিয়ে আসছে। আসলে দেশের খেলাধুলার প্রতি ভালোবাসা না থাকলে, টান না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠান এভাবে নিরলসভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করে যেতে পারে না। কেউ এভাবে বারবার এগিয়ে আসতে পারে না। ওয়ালটনকে আমরা পাশে পাই, সে জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ফুটভলিকে এগিয়ে নিতে ওয়ালটনের যে অংশগ্রহণ সেটা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে আশা করি।’

এই প্রতিযোগিতার ইভেন্ট পার্টনার ওয়ালটনের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড মার্সেল। আর অনলাইন পার্টনার রাইজিংবিডি ডটকম।

ফুটভলি অনেকটা ভলিবলের মতো খেলা। কোর্টও ভলিবলের মতো। যেটা খেলা হয় পা, বুক ও মাথা দিয়ে। দলে মোট চারজন খেলোয়াড় থাকে। তাদের মধ্যে দুজন খেলার সুযোগ পান। মোট তিন টাচের মধ্যে বল অন্য কোর্টে পাঠাতে হয়। মোট তিন থেকে পাঁচ সেটে খেলা হয়। প্রত্যেক সেটে ১৮ পয়েন্ট থাকে। কোনো দল তিন সেটের মধ্যে পরপর দুই সেটে জয়ী হলে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।


মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি ও ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এপিএ স্বাক্ষর

মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি ও ঋণস্থিতির ভিত্তিতে শীর্ষ ২০ ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের ন্যায় বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি ও ঋণস্থিতির ভিত্তিতে শীর্ষ ২০ ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের ন্যায় বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০১৪-২০১৫ অর্থবছর থেকে সরকারি কর্মকান্ডে দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, গতিশীলতা আনয়ন, সেবার মানোন্নয়ন ও প্রতিষ্ঠানের কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ফলভিত্তিক কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা চালু করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সনদপ্রাপ্ত ঋণস্থিতির ভিত্তিতে শীর্ষ ২০ ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক, আশা, বুরো বাংলাদেশ, টিএমএসএস, সোসাইটি ফর সোস্যাল সার্ভিস (এসএসএস), জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন, সাজেদা ফাউন্ডেশন, পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র, ইউনাইটেড ডেভেলপমেন্ট ইনেসিয়েটিভ ফর প্রোগ্রামড একশনস (উদ্দীপন), পল্লী মঙ্গল কর্মসূচি (পিএমকে), শক্তি ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ এক্সটেনশন এডুকেশন সার্ভিসেস (বীজ), গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট ইনোভেশন এন্ড প্র্যাকটিসেস (সিদীপ), পিপলস ওরিয়েন্টেড ইমপ্লিমেন্টেশন (পপি), রিসোর্স এন্ট্রিগ্রেশন সেন্টার (রিক), আরডিআরএস বাংলাদেশ, দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) ও এসকেএস ফাউন্ডেশনের সঙ্গে অথরিটি বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অথরিটির পক্ষে এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফসিউল্লাহ্ ও ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে নিজ নিজ প্রধান নির্বাহীরা ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অথরিটির ও ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে এখন থেকে প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারিত গুরুত্বপূর্ণ সূচকে তাদের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে অথরিটিতে তথ্য সরবরাহ করবেন, যা মূল্যায়ন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুরস্কৃত করা হবে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বিএটি বাংলাদেশের নতুন চেয়ারম্যান ওয়েল সাবরা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বিএটি বাংলাদেশের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেবেন ওয়েল সাবরা। আগামী ১ আগস্ট থেকে বিএটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হিসেবে গোলাম মইন উদ্দীনের স্থলাভিষিক্ত হবেন সাবরা। তিনি ২০০৩ সালে বিএটিতে কর্মজীবন শুরু করে মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে কাজ করার মাধ্যমে বিস্তৃত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। এ সময় তিনি বিএটির গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত থেকে প্রতিষ্ঠানের অব্যাহত সাফল্যে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে সাবরা বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদের একজন নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত আছেন। বর্তমানে তিনি বিএটি মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, উত্তর আফ্রিকা, ককেশাস এবং মধ্য এশিয়ার এরিয়া ডিরেক্টর। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডা থেকে ফাইন্যান্সে স্নাতকোত্তর এবং আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব বৈরুত থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়াও তিনি একজন সার্টিফায়েড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট। সাবরা গোলাম মইন উদ্দীনের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন, যিনি বিএটি বাংলাদেশে ৪২ বছরের অসামান্য কর্মজীবন সম্পন্ন করেছেন। গোলাম মইন উদ্দীন ১৯৮৩ সালে কোম্পানির সঙ্গে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন এবং ২০০৮ সালে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বিশ্বমানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কার্যক্রম পরিচালনায় বিএটি বাংলাদেশের রূপান্তরের যাত্রায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে তার দূরদর্শী ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

মালয়েশিয়ায় অগ্রণী ব্যাংকের সচেতনতামূলক সভা

বৈধ পথে প্রবাসী আয় প্রেরণ, সর্বজনীন পেনশন ‘প্রবাস’ স্কিমে অংশগ্রহণ ও অফশোর ব্যাংকিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত সচেতনতামূলক প্রচারণা সভা করেছে মালয়েশিয়ায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি কোম্পানি অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউস। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বৈধ পথে প্রবাসী আয় প্রেরণ, সর্বজনীন পেনশন ‘প্রবাস’ স্কিমে অংশগ্রহণ ও অফশোর ব্যাংকিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত সচেতনতামূলক প্রচারণা সভা করেছে মালয়েশিয়ায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি কোম্পানি অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউস। গত ২৪ জুন অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউস ও মালয়েশিয়ার সিল কনসাল্ট এসডিএন বিএইচডির আয়োজনে সেলাঙ্গর রাজ্যের পোর্ট ক্ল্যাংয়ের পোলাও ইন্দা সানওয়ে ডাইসো ডিজিসি প্রজেক্টে এ সচেতনতামূলক প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখ্ত। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মুরশেদুল কবীর। সিল কনসাল্ট এসডিএন বিএইচডি মালয়েশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. আমিরুল ইসলাম খোকনের সভাপতিত্বে সভায় অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউস এসডিএন বিএইচডি, মালয়েশিয়ার সিইও এবং পরিচালক সুলতান আহমেদসহ বাংলাদেশি প্রবাসীরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণের আহবান জানিয়ে প্রবাসীদের উদ্দেশে প্রধান অতিথি ড. জায়েদ বখ্ত বলেন, সরকার দীর্ঘ মেয়াদে প্রবাসীদের জন্য প্রবাস স্কিম চালু করেছে। এ স্কিমের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দেশ উপকৃত হবে। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র এ স্কিমে অংশগ্রহণকারীদের বিনিয়োগ করা অর্থের যথাযথ ব্যবহারসহ নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে মাসিক পেনশনের নিশ্চয়তা প্রদান করবে। তিনি আরও বলেন, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বাংলাদেশের সক্ষমতাও অনেকগুণ বেড়েছে। অবকাঠামো উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য বিমোচনসহ সামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মুরশেদুল কবীর প্রবাসীদের ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান জানান। তিনি প্রবাস পেনশন স্কিম এবং অফশোর ব্যাংকিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্টের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। সভায় প্রবাসীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউসের কর্মকর্তারা। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

অংশীজনের অংশগ্রহণে আইসিবির সভা

আইসিবি ও এর তিন সাবসিডিয়ারি কোম্পানির অংশীজনের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা গতকাল বুধবার আইসিবি প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ও এর তিন সাবসিডিয়ারি কোম্পানি আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড ও আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেডের অংশীজনের অংশগ্রহণে এক মতবিনিময় সভা গতকাল বুধবার আইসিবি প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল হোসেন, সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মহাব্যবস্থাপক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মচারীসহ আইসিবি ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলোর সেবাগ্রহণকারী গ্রাহক ও অন্য অংশীজন ওই সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভায় উপস্থিত অংশীজন পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও আইসিবির গ্রাহকসেবা বিষয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ব্যক্ত করেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

banner close