বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
১১ বৈশাখ ১৪৩২

আগামী ১৯ মে প্রেক্ষাগৃহে আসছে পরীমণির ‘মা’

শনিবার রাতে সংবাদ সম্মেলন করেন সিনেমার নির্মাতা অরণ্য আনোয়ার। এসময় উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী পরীমণি। ছবি: দৈনিক বাংলা
আপডেটেড
৯ এপ্রিল, ২০২৩ ১৪:২৩
বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত
বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত : ৯ এপ্রিল, ২০২৩ ১৪:২০

মুক্তি পেতে যাচ্ছে পরীমণি অভিনীত সিনেমা ‘মা’। মা দিবস উপলক্ষে আগামী ১৯ মে সারাদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। এটি পরিচালনা করেছেন অরণ্য আনোয়ার। অরণ্য আনোয়ার পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘মা’।

শনিবার রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনেমার মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেন নির্মাতা।

অরণ্য আনোয়ার বলেন, ‘শুরু থেকেই আমি চেয়েছি ছবিটি মা দিবসেই মুক্তি পাক। পৃথিবীর সব মায়ের প্রতি উৎসর্গ করে নির্মিত ছবিটি ১৯ মে মুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা। আজ থেকে সেই মুক্তির মিছিল শুরু হলো আমাদের।’

পরীমণি প্রথমবারের মতো সিনেমায় মা চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা জানান অনুষ্ঠানে। সেইসঙ্গে মা চরিত্রে অভিনয় করতে করতে বাস্তবে মা হওয়ার আবেগী গল্পটাও তুলে ধরেন তিনি।

পরীমণি বলেন, ‘এই সিনেমার জার্নিটা সারা জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে আমার। ‘মা’ যখন শুটিং করি, তখন চার মাসের রাজ্য (পরীর ছেলে) আমার পেটে ছিল। আর যখন মুক্তি পাবে, তখন ও আমার কোলে থাকবে। এটা যে কতটা আনন্দের অনুভূতি, বোঝানো যাবে না।’

সিনেমাটির গল্প নিয়ে অরণ্য আনোয়ার বলেন, ‘মা সিনেমার গল্প মুক্তিযুদ্ধের সময়ের। মৃত ঘোষিত সাত মাস বয়সী এক সন্তানকে নিয়ে তার অসহায় মায়ের আবেগের গল্প। বীনাপানি নামের সেই মায়ের ভূমিকায় পরীমণি। তিনি এখানে দারুণ অভিনয় করেছেন। এ সিনেমাটি নতুন পরীমণিকে সবার সামনে নিয়ে আসবে।’

এসময় সিনেমার কলাকুশলীদের ধন্যবাদ জানিয়ে ১৯ মে হলে গিয়ে দর্শককে সিনেমাটি দেখার আমন্ত্রণ জানান নির্মাতা।

গত বছরের জানুয়ারিতে শুরু হয় ‘মা’ সিনেমার কাজ। এর মধ্যে মাতৃত্বের কারণে সাময়িক অবসর নেন পরী। তবে তার আগে শেষ সিনেমা হিসেবে ‘মা’র কাজ সম্পন্ন করেন।

এই সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অন্যদের মধ্যে আরও অভিনয় করেছেন আজাদ আবুল কালাম, ফারজানা ছবি, সাজু খাদেম, রেবেনা করিম জুঁই, শিল্পী সরকার অপু, সেতু, লাবণ্য ও শাহাদাত হোসেন।


‘মিডিয়া ট্রায়াল’ বন্ধের দাবি পরীমনির

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

চিত্রনায়িকা পরীমণির বিরুদ্ধে গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এক বছরের সন্তানকে খাবার খাওয়ানো নিয়ে বিরোধের জেরে গৃহকর্মী পিংকি আক্তারকে মারধরের অভিযোগ উঠে নায়িকার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে ভাটারা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ভুক্তভোগী। এরই পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার (৪ এপ্রিল) দিবাগত রাতে ফেসবুক লাইভে এসে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেন পরীমণি। ২১ মিনিট ৬ সেকেন্ডের লাইভে তিনি অভিযোগ আইনিভাবে মোকাবিলার কথা বলেন এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

লাইভের শুরুতেই নিজের স্টাফদের নিয়ে কথা বলতে গিয়ে পরীমণি বলেন, আমার জীবনজুড়ে যারা আছে, তারা সবাই আমার স্টাফ। ফ্যামিলির মতো করে ওদের নিয়েই সব বিশেষ দিন কাটে। এই যে মেয়ে, যাকে ঘিরে এখন এত কিছু বলা হচ্ছে, সে গৃহকর্মী দাবি করতেই পারে, কিন্তু আমার কাছে সে গৃহকর্মী নয়।

পরীমণি অভিযোগ করেন, গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করা হয়নি, এবং তাকে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’-এর মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। অভিনেত্রী বলেন, আমি এ পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য একদম প্রস্তত ছিলাম না। দীর্ঘশ্বাস ফেলে কড়া গলায় বললেন, এত মিডিয়া ট্রায়াল (একপাক্ষিক সংবাদ) বন্ধ করে দেন। এরপর খানিকটা মুচকি হেসে হুমকির সুরে বলেন, জনগণ কিন্তু আস্ত একটি মিডিয়া, যদি সে সঠিক হয়, সত্যি হয়। এসব স্ট্যাম্পমারা মিডিয়ার দরকার হয় না। এগুলো করবেন না, এগুলো সুন্দর দেখায় না। আপনারা হবেন সাপোর্টিভ, এগুলো কি করেন আপনারা।

তিনি আরও বলেন, আমরা মিডিয়াকর্মী হয়ে যদি কাউকে বাড়তি সুবিধা দিই, সেটা ঠিক না। কেউ কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে, সেটা যাচাই না করেই যদি আমরা দোষী বানিয়ে ফেলি, সেটা কি ন্যায্য? আমি যদি দোষ করি, অবশ্যই শাস্তি পাব। কিন্তু আগে প্রমাণ তো হোক।

পরীমণি বলেন, একতরফা করবেন না, করলে সবদিক থেকেই করবেন। প্রমাণের জন্য অপেক্ষা করেন, আমার বাসার নিচে আসতে হবে না। আমি নিজেই আপনাদের কাছে যাব। আমি আপনাদের কয়বার নক দিয়েছি, ওই মেয়ে যে আপনাদের নক দিয়েছে? আপনাদের নাম্বার ও কীভাবে পেল? নাকি আপনাদেরই গরজ। নাকি হাতে এস লেখা বলে আপনাদের বলদ ফলদ বলেছিলাম বলে আপনাদের গায়ে লাগল? তো বলদের প্রমাণ দিয়ে দিচ্ছেন?

উল্লেখ্য, এরপর বেশ খানিকটা উত্তেজিত হয়ে পরীমণি বলেন, আপনারা আইন, সংসার, জীবন-সবকিছুর ঊর্ধ্বে যেতে চান। হুমকির সুরে পরীমণি আবার বললেন, 'হিসাব কিন্তু একদিন আপনাদের দিতেই হবে। মিলিয়ে নিয়েন।

তিনি আরও বলেন, আমার হাতে সমস্ত প্রমাণ আছে, কিন্তু আমি এখনই কিছু দিতে চাই না, কারণ আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি। লাইভে একাধিকবার আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি। লাইভের শেষাংশে তিনি বলেন, এই যে মিডিয়া ট্রায়াল, দয়া করে এটা বন্ধ করুন। অন্যদিকে, এ বিষয়ে এখনও তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি নিয়ে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা চলছে।


‘ফারাজ’র প্রদর্শন ঠেকাতে রিটের আদেশ সোমবার

‘ফারাজ’ সিনেমার পোস্টার
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা

ভারতীয় সিনেমা ‘ফারাজ’ বাংলাদেশের কোনো সিনেমা হল এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি না দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের বিষয়ে সোমবার আদেশ দেবেন হাইকোর্ট।

রোববার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবির লিটনের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ রিটের আংশিক শুনানি হয়েছে। আগামীকাল সোমবার সিনেমার অংশ বিশেষ আদালত খাস কামরায় দেখবেন। তারপর আদেশ দেবেন।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি এ রিট দায়ের করেন হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার ঘটনায় নিহত অবিন্তা কবিরের মা রুবা আহমেদ।

রিটে বিবাদী করা হয়েছে- তথ্য ও সম্প্রচার সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এবং বিটিআরসির চেয়ারম্যানকে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আহসানুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল কুমার বাগমার।

আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, ‘ফারাজ সিনেমা বাংলাদেশের কোনো অনলাইন প্ল্যাটফর্মসহ কোথাও যেন প্রদর্শন করা না হয়, সেজন্য রিটটি দায়ের করা হয়েছে।’

এই আইনজীবী বলেন, ‘সিনেমায় যেটি চিত্রায়িত করা হয়েছে, সেখানে দেখানো হয়েছে দুইজন জঙ্গি কথা বলছেন, তার মধ্যে একজনের সঙ্গে অবিন্তার বিশেষ সম্পর্ক ছিল বা আছে। তার পোশাক-পরিচ্ছেদ এমনভাবে দেখানো হয়েছে, যা আমাদের সভ্য সমাজে শিক্ষিত পরিবারের লোকজন পরিধান করে না। এই সিনেমায় মেয়েটাকে চারিত্রিকভাবে অবনমিত করা হয়েছে। এমনকি পুলিশকে ব্যর্থ দেখানো হয়েছে, যা দেশের সার্বভৌমত্বেরও প্রশ্ন। এসব কারণে এই সিনেমাটি বাংলাদেশের কোনো প্ল্যাটফর্মে আসা উচিত নয়। বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হয়েছে।’

আহসানুল করিম বলেন, ‘নেটফ্লিক্স, অ্যামাজনসহ কোনো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে যেন ফারাজ মুক্তি দেয়া না হয়, যেন বিটিআরসিকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়, সে আবেদন জানানো হয়েছে রিটে।’

ঢাকার গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনার ছায়া অবলম্বনে নির্মিত বলিউড সিনেমা ‘ফারাজ’ গত ৩ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেয়েছে। হংসল মেহতা নির্মিত সিনেমাটির প্রযোজক আরেক বলিউড নির্মাতা অনুভব সিনহা।

সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে দৈনিক বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি নুরুজ্জামান লাবুর লেখা ‘হোলি আর্টিজান: একটি জার্নালিস্টিক অনুসন্ধান’ বইয়ের সূত্র ধরে।

মুক্তির আগেই এ সিনেমা নিয়ে আপত্তির কথা জানিয়েছিল অবিন্তার পরিবার। ২১ জানুয়ারি ঢাকায় এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনও করেন তার মা রুবা আহমেদ। তিনি ওই সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ফারাজ সিনেমাটি দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে। সিনেমাটির নির্মাতা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। এ ঘটনায় তারা সহমর্মিতাও প্রকাশ করেনি। আইনি নোটিশ পাঠিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

অবিন্তার পরিবার সূত্র জানায়, অনুমতি ছাড়াই সিনেমাটিতে অবিন্তা কবির ও তার পরিবারের সদস্যদের চরিত্র উপস্থাপন করা হয়েছে। এ নিয়ে অবিন্তার পরিবারের সদস্যরা বিব্রত।

বিষয়:

কলকাতায় পুরস্কার পেল ‘কুড়া পক্ষীর শূ‌ন্যে উড়া’

কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’ ছবির দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে যৌথভাবে সেরা হয়েছে বাংলাদেশের ছবি ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। এবারের আসরের ‘ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন: ইনোভেশন ইন মুভিং ইমেজ’ বিভাগে অংশগ্রহণ করে ছবিটি।

সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চলের কৃষিজীবী মানুষের জীবনসংগ্রাম উঠে এসেছে ছবিটিতে। বিরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশে কীভাবে টিকে থাকেন ভাটির মানুষেরা তাদেরই গল্প বলার চেষ্টা করেছেন পরিচালক মুহাম্মদ কাইউম।

গল্পের কেন্দ্রে আছে সুলতান নামের এক যুবক। ধান কাটা শ্রমিকদের সঙ্গে হাওরে আসে সে। কাজ নেয় এক বৃদ্ধের বাড়িতে। ধীরে ধীরে হাওরের জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে ওঠে সুলতান, পরিবারের সবার সঙ্গে মায়ার বন্ধনে জড়িয়ে যেতে থাকে। একসময় সেখানে বিয়ে করে ঘর বাঁধে। তবে তার সুখের সংসার একদিন ভেসে যায় পাহাড়ি ঢলে।

সিনেমার চিত্রগ্রহণ করা হয়েছে সুনামগঞ্জে। অভিনয় করেছেন জয়িতা মহলানবীশ, উজ্জ্বল কবির হিমু, আবুল কালাম আজাদ, সুমী ইসলাম, সামিয়া আকতার বৃষ্টি, বাদল শহীদ, মাহমুদ আলম প্রমুখ।

গত ৪ নভেম্বর বাংলাদেশে মুক্তি পায় ছবিটি। এরপরে কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে অফিশিয়াললি আমন্ত্রিত হয়।


জুটি হয়েছেন আফজাল-রোকেয়া

‘যাপিত জীবন’ সিনেমাতে আফজাল হোসেন ও রোকেয়া প্রাচী। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের উপন্যাস অবলম্বনে রাজবাড়ীতে শুটিং হচ্ছে নতুন সিনেমা ‘যাপিত জীবন’-এর। দেশভাগ ও ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ঘিরে সরকারি অনুদানের এই ছবিটি পরিচালনা করছেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব। সিনেমায় প্রথমবারের মতো একসঙ্গে দেখা যাবে অভিনেতা আফজাল হোসেন ও অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচীকে। গত ২৮ নভেম্বর থেকে শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন আফজাল হোসেন ও রোকেয়া প্রাচী।

আফজাল হোসেনের সঙ্গে জুটি হয়ে অভিনয় করা প্রসঙ্গে রোকেয়া প্রাচী বলেন, ‘আফজাল ভাই দারুণ অভিনেতা। এই বয়সে এসেও আমার অনেক শেখার ইচ্ছা। আফজাল ভাইদের মতো অভিনেতাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারি।’

এর আগে এক সাক্ষাৎকারে আফজাল হোসেন দৈনিক বাংলাকে নিজের চরিত্র প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটি দেশভাগের গল্প। মানুষ শান্তির জীবন কাটাতে গিয়ে কত কিছুর সঙ্গে লড়াই করে। এসব নিয়ে গল্প।’

সিনেমায় এই দুজনের সন্তানের চরিত্রে দেখা যাবে রওনক হাসান ও ইমতিয়াজ বর্ষণকে। এ ছাড়া এতে আরও অভিনয় করছেন ডলি জহুর, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, গাজী রাকায়েত, আজাদ আবুল কালাম, রওনক হাসান, আশনা হাবিব ভাবনা, ইমতিয়াজ বর্ষণ, মৌসুমী হামিদ প্রমুখ।


banner close