বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

আপডেটেড
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৬:০১
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৬:০০

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার জন্য নতুন প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে তরুণ প্রজন্মকে ভূমিকা রাখতে হবে। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

সভায় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওছার, মুক্তিযোদ্ধা প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিট কমান্ডের পক্ষে অধ্যাপক আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, তৃতীয় শ্রেণি কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি, চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়ন এবং শহীদ পরিবার কল্যাণ সমিতির নেতারা বক্তব্য রাখেন। রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের অমর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, এ দেশের বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাম্প্রদায়িকতা, উগ্রতা ও বর্বর গণহত্যার চিত্র বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেছিলেন। তারা সব অন্যায়, অপকর্ম ও বৈষম্যের প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। তাদের কণ্ঠরোধ ও ইতিহাস বিকৃতি, জাতিকে মেধাশূন্য ও পরাধীন করতেই পরিকল্পিতভাবে দেশের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে উপাচার্য ভবনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোতে কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণের কবরস্থান, জগন্নাথ হল-সংলগ্ন স্মৃতিসৌধ, বিভিন্ন আবাসিক এলাকার স্মৃতিসৌধ এবং মিরপুর ও রায়েরবাজার শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদসহ বিভিন্ন হলের মসজিদ ও উপাসনালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করে দোয়া ও প্রার্থনা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি


আকিজ আইবস ও টেন মিনিট স্কুলের সেলিব্রেশন প্রোগ্রাম

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

আকিজ রিসোর্সের বিজনেস কনসার্ন ও আকিজ আইবসের এইচআর সলিউশন পিপল ডেস্ক সম্প্রতি টেন মিনিট স্কুলের সঙ্গে ‘গো লাইভ’ সেলিব্রেশন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেছে। এতে করে টেন মিনিট স্কুলের এইচআর ব্যবস্থাপনা হয়েছে আরও কার্যকরী ও সহজ। যা তাদের কর্মী এবং ব্যবস্থাপনা উভয়ের জন্যই সুফল নিয়ে এসেছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টেন মিনিট স্কুলের সিইও আয়মান সাদিক, আকিজ আইবস-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার মো. আল আমীনসহ প্রতিষ্ঠান দুটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এ সময় আকিজ আইবস-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার মো. আল আমীন বলেন, ‘আমাদের এই Pepol Desk (HR Solution) প্রযুক্তি নির্ভর এইচআর সমাধান ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠানকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।


সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ও পুলিশ স্টাফ কলেজের মধ্যে সমঝোতা

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি (এসইইউ) ও পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) গতকাল সই হয়েছে। পুলিশ স্টাফ কলেজের আইসিসিতে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি (এসইইউ) ও পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) গতকাল সোমবার স্বাক্ষর হয়েছে। পুলিশ স্টাফ কলেজের আইসিসিতে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের রেক্টর ড. মল্লিক ফকরুল ইসলাম এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ অনুষ্ঠানে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. মোফাজ্জল হোসেন, পুলিশ স্টাফ কলেজের এসডিএস (প্রশিক্ষণ), ড. এ. এফ. মাসুম রব্বানী; সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল (অব.) কাজী ফকরুদ্দীন আহমেদ, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার এয়ার ভাইস মার্শাল এম. আবুল বাশার (অব.) এবং এসইইউ বোর্ড সেক্রেটারি মোহাম্মদ তারিক আল জালিল উপস্থিত ছিলেন।

এ চুক্তির আলোকে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি এসইইউ এবং পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশ যৌথভাবে শিক্ষা, গবেষণা ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম যেমন- সেমিনার, কনফারেন্স ও কর্মশালার আয়োজন করবেন। উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণায় সহযোগিতা জোরদার হবে যা সমৃদ্ধ জ্ঞান এবং দক্ষতার পরিবেশকে উৎসাহিত করবে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

৬ দেশের শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান

কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, ডেনমার্ক ও সুইডেনে অবস্থানরত বাংলাদেশের শিল্পীদের নিয়ে ভার্চুয়াল চারটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, ডেনমার্ক ও সুইডেনে অবস্থানরত বাংলাদেশের শিল্পীদের নিয়ে ভার্চুয়াল চারটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। অনুষ্ঠানগুলো সরাসরি সম্প্রচারিত হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ফেসবুক পেইজ এবং ইউটিউব চ্যানেলে। কানাডায় অবস্থানরত বাংলাদেশের শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান ৩০ জুন আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। অনুষ্ঠানটিতে অংশগ্রহণ করেন কানাডায় বসবাসরত মুখোশ ভ্যানকুভার বাংলা থিয়েটারের নাট্যকর্মী ও নির্দেশক জীনাত জাহান অনীতা, সংগীত পরিচালক আশিকউজ্জামান টুলু, কণ্ঠশিল্পী টিনা কিবরিয়া, কণ্ঠশিল্পী রদিয়া আশিকউজ্জামান এবং কিবোর্ডিস্ট ও কম্পোজার নাওয়ার আশিকউজ্জামান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন এম আলমগীর এবং সমন্বয়কারী হিসেবে ছিলেন একাডেমির কালচারাল অফিসার সৈয়দা সাহিদা বেগম। অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানরত বাংলাদেশের শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। অনুষ্ঠানটিতে অংশগ্রহণ করেন অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত সংগীতশিল্পী লরিনা নূপুর রোজারিও, সংগীতশিল্পী সাজিয়া হোসেন প্রৈতি, নৃত্যশিল্পী অর্পিতা সোম, অভিনয়শিল্পী ও নির্দেশক জন মার্টিন এবং আলোকচিত্রী ও কথাসাহিত্যিক সরকার কবিরউদ্দিন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আবৃত্তিশিল্পী তামান্না তিথি।

ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ডেনমার্কে অবস্থানরত বাংলাদেশের শিল্পীদের নিয়েও একই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। অনুষ্ঠানটিতে অংশগ্রহণ করেন অল ইউরোপিয়ান বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের লেখক ও সংগঠক কাজী এনায়েত উল্লাহ, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বাংলা পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা ও কণ্ঠশিল্পী রিয়াজুল হক ফরহাদ, ফ্রান্সে বসবাসরত কণ্ঠশিল্পী মৌসুমী চক্রবর্ত্তী, আবৃত্তিশিল্পী রাহুল চৌধুরী, ডেনমার্কে বসবাসরত কণ্ঠশিল্পী ও চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠ শিল্পী শারমিন সুলতানা উপমা, ফ্রান্সের স্বরলিপি শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি ও একুশে উদযাপন পরিষদ ফ্রান্সের সদস্যসচিব এমদাদুল হক স্বপন এবং ফ্রান্সে বসবাসকারী পুঁথিশিল্পী কাব্য কামরুল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আবৃত্তিশিল্পী তামান্না তিথি সুইডেনে অবস্থানরত বাংলাদেশের শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। অনুষ্ঠানটিতে অংশগ্রহণ করেন বসবাসরত নৃত্য ও সংগীতশিল্পী অন্তরা বিশ্বাস পিঙ্কী, সংগীতশিল্পী শেখর দেব, সংগীতশিল্পী সায়মা রহমান লাবণ্য এবং আবৃত্তিশিল্পী গোলাম সারোয়ার পলাশ। বিজ্ঞপ্তি


বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের পর্ষদের সভা

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩১তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩১তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন। সভায় অংশ নেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম ও ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরসহ অন্য পরিচালকরা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী তারিক মোর্শেদ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং কোম্পানি সচিব। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

আইএফআইএলের পরিচালনা পর্ষদের সভা

ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের (আইএফআইএল) পরিচালনা পর্ষদের ৩৪৬তম সভা গত রোববার প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের (আইএফআইএল) পরিচালনা পর্ষদের ৩৪৬তম সভা গত রোববার প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পর্ষদের চেয়ারম্যান কে. বি. এম. মঈন উদ্দিন চিশ্তী সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় অন্যদের মধ্যে পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান আনিস সালাউদ্দিন আহমেদ, পরিচালক আবুল কাশেম হায়দার, হোসাইন মাহমুদ, মোস্তানসের বিল্যাহ, আফজালুর রহমান, জুলিয়া রহমান, আজগার হায়দার, স্বতন্ত্র পরিচালক ইরতেজা রেজা চৌধুরী এবং আইএফআইএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সভায় ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন ও ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। বিজ্ঞপ্তি


পুরুষ-মহিলা বিভাগের সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ ফুটভলি অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে রোববার শুরু হয়েছে ‘ওয়ালটন চতুর্থ জাতীয় (নারী ও পুরুষ) ফুটভলি প্রতিযোগিতা-২০২৪’। রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে দুপুরে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ.এম. ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন), সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড স্পোর্টস), বাংলাদেশ ফুটভলি অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সোহেল রানা (পিপিএম-সেবা) ও সহ-সভাপতি মোহাম্মদ রায়হান উদ্দিন ফকির।

এ সময় অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (ফোর্স) মো. ওবায়দুর রহমান, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড স্পোর্টস) আমানউল্লাহ ও বাংলাদেশ ফুটভলি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আজম আলী খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী দিনে উভয় বিভাগের গ্রুপপর্বেও খেলা শেষে সেমিফাইনালও অনুষ্ঠিত হয়। মেয়েদের বিভাগে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ আনসার ও বাংলাদেশ পুলিশ। সেমিফাইনালে পুলিশ ২-১ সেটে পরাণ মকদুমকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে। আর আনসার ২-১ সেটে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে। এই বিভাগে তৃতীয় হয়েছে পরাণ মকদুম স্পোর্টিং ক্লাব।

অন্যদিকে পুরুষ বিভাগের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ পুলিশ ও জিদান স্পোর্টিং ক্লাব। ১ জুলাই সকালে উভয় বিভাগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন, রানার্স-আপ ও তৃতীয় হওয়া দলকে ট্রফি ও মেডেল দেওয়া হবে। ওয়ালটন চতুর্থ জাতীয় ফুটভলি প্রতিযোগিতার পুরুষ বিভাগে ৮টি ও নারী বিভাগে ৬টিসহ মোট ১৪টি দল অংশ নিয়েছে। পুরুষ বিভাগের ‘ক’ গ্রুপে আছে বাংলাদেশ পুলিশ, জামালপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থা, ফিরোজ স্মৃতি সংসদ ও জিদান স্পোর্টিং ক্লাব। ‘খ’ গ্রুপে আছে বাংলাদেশ আনসার, তোতা স্পোর্টিং ক্লাব, খুলনা জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।

নারী বিভাগের ‘ক’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ আনসার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও জেবি স্পোর্টিং ক্লাব। ‘খ’ গ্রুপে আছে বাংলাদেশ পুলিশ, পরাণ মকদুম স্পোর্টিং ক্লাব ও জামালপুল জেলা ক্রীড়া সংস্থা। এই প্রতিযোগিতার ইভেন্ট পার্টনার ওয়ালটনের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড মার্সেল। আর অনলাইন পার্টনার রাইজিংবিডি ডটকম।


ইপিজেড এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ চীনা প্রতিনিধিদলের

বেপজাধীন ইপিজেডগুলো এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করল সফররত চীনের কুয়ানঝু মেরিটাইম সিল্ক রোড ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি প্রতিনিধিদল। অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সদস্য এবং কুনফ্যাং ইন্টেলিজেন্ট মেশিনারি কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান জিনশ্যান জুয়ের নেতৃত্বে গতকাল সোমবার ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদলটি ঢাকার বেপজা নির্বাহী অফিস পরিদর্শনকালে এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বেপজাধীন ইপিজেডগুলো এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করল সফররত চীনের কুয়ানঝু মেরিটাইম সিল্ক রোড ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি প্রতিনিধিদল। অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সদস্য এবং কুনফ্যাং ইন্টেলিজেন্ট মেশিনারি কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান জিনশ্যান জুয়ের নেতৃত্বে গতকাল সোমবার ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল ঢাকার বেপজা নির্বাহী অফিস পরিদর্শনকালে এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন।

গত ৩০ এপ্রিল বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের কুয়ানঝু সিটিতে আয়োজিত ‘বাংলাদেশের ইপিজেডগুলো এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে বাংলাদেশের ইপিজেডে চীনা বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানায়। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিনিধিদলটি বেপজাধীন ইপিজেডগুলো এবং বেপজা অর্থনেতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সফর করছেন। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানান এবং বাংলাদেশে বিশেষত ইপিজেডে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করায় তাদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময়ে বাংলাদেশে তেমন কোনো কারখানা ছিল না কিন্তু বর্তমানে বিশ্বে দেশটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তৈরি পোশাকশিল্প রপ্তানিকারক। বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আদর্শ গন্তব্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, কিছু চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য একটি আদর্শ স্থান। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান এ বছরের এপ্রিল মাসে চীনে বিনিয়োগ উন্নয়নমূলক সেমিনার আয়োজনে সহায়তা করার জন্য কুয়ানঝু মেরিটাইম সিল্ক রোড ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

জিনশ্যান জু বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা কুয়ানঝু মেরিটাইম সিল্ক রোড ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের কয়েকজন সদস্য বিনিয়োগ সম্ভাবনা অন্বেষণে বাংলাদেশে এসেছি। দেশটি খুব দ্রুত উন্নয়ন করছে এবং নতুন শিল্প স্থাপনের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য’ তিনি যোগ করেন। বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর বলেন, বেপজা বাংলাদেশের একটি অগ্রগামী বিনিয়োগ উন্নয়নমূলক সংস্থা। ৪৪ বছর ধরে পেশাদারত্ব, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে ইপিজেডগুলোতে বিনিয়োগকারীদের সেবা প্রদান করে আসছে সংস্থাটি। তিনি চীনা বিনিয়োগকারীদের ইপিজেড এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।

নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন-অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফজলুল হক মজুমদার পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে বেপজার সার্বিক কার্যক্রম, পরিচালন পদ্ধতি এবং বেপজা কর্তৃক ইপিজেডের বিনিয়োগকারীদের প্রদেয় সুবিধাদি, প্রণোদনা বিষয়ে প্রতিনিধিদলকে অবহিত করেন।

প্রতিনিধিদলটি ইপিজেড পরিচালনা পদ্ধতি, অবকাঠামোগত সুবিধা, শ্রমিকের মজুরি কাঠামো, কাস্টমস পদ্ধতি, বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস ও ভূমির ভাড়া ও মূল্য প্রভৃতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভের জন্য গত ৩০ জুন চট্টগ্রামা ইপিজেড ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে স্থাপিত বেপজার সর্ববৃহৎ উদ্যোগ বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করেন।

বিষয়:

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির ৩৯৪তম বোর্ড সভা

শরিয়াহভিত্তিক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩৯৪তম সভা গত রোববার ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

শরিয়াহভিত্তিক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩৯৪তম সভা গত রোববার ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। সভায় অংশগ্রহণ করেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনজুর আলম, পরিচালক কামাল মোস্তফা চৌধুরী, অশোক কুমার সাহা, ফিরোজুর রহমান, এস এ এম হোসাইন, মোহাম্মদ আবদুল আজিজ, মোহাম্মদ শামসুল আলম, গুলজার আহমেদ, মো. জাহেদুল হক, কাজী খুররম আহমেদ, এ কে এম আবদুল আলীম, মো. আবুল হোসেন এবং স্বতন্ত্র পরিচালক নজমুল হক চৌধুরী, গোলাম হাফিজ আহমেদ ও এ কে এম দেলোয়ার হোসেন। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. মোহন মিয়া, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিওও মো. সিদ্দিকুর রহমান এবং ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি সেক্রেটারি মো. আলী রেজা। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

সোনালী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা 

সোনালী ব্যাংক পিএলসির ২৭তম শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সোনালী ব্যাংক পিএলসির ২৭তম শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদের সভাপতিত্বে সভায় কমিটির সদস্য মো. আব্দুল আউয়াল সরকার, মুফতি মুহাম্মদ মুহিববুল্লাহিল বাকী, ড. মুহাম্মদ রুহুল আমিন রাব্বানী, মোল্লা আবদুল ওয়াদুদ, ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. আফজাল করিম উপস্থিত ছিলেন।

বিষয়:

জন্মদিন উপলক্ষে ডিএনসিসি মেয়রকে মানারাতের উপাচার্যের শুভেচ্ছা

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

জন্মদিন উপলক্ষে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলামকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান।

আজ সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে ডিএনসিসি মেয়রের কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে এ শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. মো. মোয়াজ্জম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

মেয়র আতিকুল জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খানকে ধন্যবাদ জানান ও একই সঙ্গে তিনি তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়তে অতীতের ন্যায় আগামীতেও সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

এছাড়া তিনি মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে দেশের সেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে একনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আহ্বান জানান।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান এসময় আধুনিক ঢাকা গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তার দীর্ঘায়ু কামনা করেন। একই সঙ্গে তার নেতৃত্বে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আগামীতে দেশসেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


টেরা রংকে ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম পেইন্ট প্রস্তুতকারক এশিয়ান পেইন্টস বিশ্বব্যাপী অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে। এ বছর ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়: টেরা। বাংলাদেশের উর্বর ভূমি এবং উষ্ণ মাটি থেকে অনুপ্রাণিত এ রংটি, যাতে রয়েছে সমৃদ্ধতা এবং মাটির টোন। শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী মি. প্রজ্ঞান কুমারসহ এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের অন্যান্য সদস্য, বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

প্রতি বছর, এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ- স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের গবেষণা করে আসছে, যেখানে প্রতিষ্ঠানটি নিত্যনতুন ট্রেন্ড বিশ্লেষণ করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি যারা ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা করে এবং গ্রাহকদের তৃপ্তি এবং সন্তোষ এনে দিতে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ।

ইভেন্টে ঘোষিত ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ টেরা রঙের মাধ্যমে স্থিরতা, উষ্ণতা এবং মাটির সঙ্গে গভীর সম্পর্ক প্রতীক হিসেবে প্রতিফলিত হয়, যা দেশের কৃষি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিফলন। টেরা স্বাচ্ছন্দ্য এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করতে আদর্শ।

এ ইভেন্টে আরও চারটি প্রেরণামূলক কালার ট্রেন্ড উঠে আসে। সয়েল, যেটির অভিনব উপাদান ডিজাইন ও সৃজনশীলতায় উৎসাহ জোগায়; ইন্টু দ্য ডিপ, এটি অপরূপ সমুদ্রের গভীরতা ও এর নৈসর্গিক সৌন্দর্যের প্রতি মুগ্ধতা বাড়িয়ে তোলে; রেট্রোফিউচারিজম, যা চিরচেনা ল্যান্ডস্ক্যাপ, ফোকলোর গল্পের মাধ্যমে ভবিষ্যৎকে বুঝতে সাহায্য করে এবং গবলিন মোড, যা কি না নিখুঁত হওয়ার তাড়নাকে দমন করে নিজেকে খুঁজে পাওয়াকে নির্দেশ করে।

এ উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী প্রজ্ঞান কুমার বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মধ্যে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এ রিপোর্টে চলতি ‘ট্রেন্ড’গুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’ বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বিটাকের প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) ‘হাতে-কলমে কারিগরি প্রশিক্ষণে মহিলাদের গুরুত্ব দিয়ে বিটাকের কার্যক্রম সম্প্রসারণপূর্বক আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচন’ প্রকল্পের আওতায় ১২তম ব্যাচের ঢাকা কেন্দ্রের প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ ও নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিটাকের মহাপরিচালক পরিমল সিংহ। প্রধান অতিথি হিসেবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার সিদ্দীকা প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে সনদ ও নিয়োগপত্র তুলে দেন। ৩৮৮ জন প্রশিক্ষণার্থীর মধ্যে ২৬৫ জনকে প্রাণ আরএফএল গ্রুপ, মেটাডোর গ্রুপ ও এসিআই প্রিমিও প্লাস্টিক লিমিটেড নিয়োগ দিয়েছে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন বাজারজাত করছে ইউনিগ্যাস

এলপিজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার করে বিখ্যাত ওয়াকেশা ইনো ব্র্যান্ডের গ্যাস জেনারেটর সফলভাবে অপারেট করাতে সাফল্য অর্জন করেছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের অন্যতম শীর্ষ এলপিজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার করে বিখ্যাত ওয়াকেশা ইনো ব্র্যান্ডের গ্যাস জেনারেটর সফলভাবে অপারেট করাতে সাফল্য অর্জন করেছে। ইউনিটেক্স গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস শতভাগ প্রোপেন বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করতে পুরোপুরি প্রস্তুত।

বিগত দুই বছর ধরে ইউনিগ্যাস ও ডানা ইঞ্জিনিয়ার্স (লোকাল ডিস্ট্রিবিউটর ওয়াকেশা ইনো) গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরের জন্য জ্বালানি হিসেবে শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আসছে। সময়োপযোগী এ উদ্ভাবনের ফলে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাসের ঘাটতিতে এ শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ কিংবা পণ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারবেন।

বর্তমানে কারখানাগুলোতে জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে প্রধানত প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ডিজেল, এইচএফও ব্যবহার করা হয়, যা বেশ ব্যয়বহুল। ইউনিগ্যাসের এ শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ডিজেলের চেয়ে ৩০% বেশি সাশ্রয়ী এবং গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরগুলোতে তা সহজেই ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী এ প্রোপেন মজুতাগারে মজুত করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।

প্রাকৃতিক গ্যাস জেনারেটরের জন্য বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এ শতভাগ প্রোপেন গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে ইতোমধ্যে সব ধরনের সরবরাহ সুবিধার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইউনিগ্যাস, প্রস্তুত রয়েছে নিরাপদ ও অত্যাধুনিক পর্যাপ্ত সংখ্যক প্রোপেন রোড ট্যাংকারও।

ইউনিগ্যাস আশা করছে- কোম্পানিটির এ উদ্যোগ প্রয়োজনীয় জ্বালানি চাহিদা পূরণের মাধ্যমে দেশের শিল্প খাতের চাকা গতিশীল রাখতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

এ যৌথ উদ্যোগের সফল আনুষ্ঠানিকতায় ইউনিটেক্স এলপি গ্যাস লি.-এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশন্স) মো. জোবায়দুল ইসলাম চৌধুরী, সিএমও মো. ফারুকুজ্জামান, হেড অব অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স মো. কামরুল হাসান, হেড অব অপারেশ মো. আনিসুর রহমান, আরও ছিলেন কোম্পানির টেকনিক্যাল হেড মো. আশফাক নাবিল। এ ছাড়া ডানা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারন্যাশনাল লি.-এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদ মাসুদ, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর লে. কর্নেল মো. আনোয়ারুল ইসলাম (অব.), টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার শেখ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিনিয়র জিএম রেহানা পারভিন।

ইউনিগ্যাস বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল ও বহু-মাত্রিক ইউনিটেক্স গ্রুপের একটি অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া পারফেক্ট কেয়ার লিমিটেডের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডও ইউনিটেক্স গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৯২ সাল থেকে স্পিনিং ও কম্পোজিট কোম্পানির মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা ইউনিটেক্স গ্রুপ সম্প্রতি সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ করেছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রকল্পে। সেগুলো হচ্ছে- এইচএস কম্পোজিট/‘ইউনিটেক্স স্পিনিং মিলস ইউনিট ২/ গ্র্যান্ড, স্পিনিং মিলস লি./ ইউনিটেক্স জুট ইন্ডাস্ট্রি, ইউনিটেক্স স্টিল মিলস লি./ সোনালী ফাইবার ইন্ডাস্ট্রি লি.। এসব প্রকল্প পুরোপুরি চালু হলে দেশের অর্থনীতি বেগবান হবে ও তৈরি হবে বিপুল কর্মসংস্থান। বিজ্ঞপ্তি


banner close